চায়ের গল্প



আমার এক চায়ের দোকানদারের সাথে আছে তার জীবনের কিছু কথা বলার। ছোট একটি চায়ের দোকান তা দিয়ে চালাতে হয় ১০ সাথে। ৬ টি সন্তান তার বউ এবং তার মা ও এই মোট ১০ জন।

তার প্রথম মেয়ে পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে। তার পরেটা মেয়ে পড়ে পড়ার ক্লাসে তার পরেটা ছেলে পড়ে তৃতীয় তার পরেটা প্রথম শ্রেণির পরে ইস্কুলে গ্রুপ না হয় এবং শেষ ছেলে কোলে। এই মোট সন্তান।

আছে মা বাবা। মা কিছু দিন দারে অনুরোধ আর বাবা হাটা দিতে পারে না।

খাবারের দোকানদার খুব ভোরে গুম থেকে প্রতি দিন নামাজ পরে দোকানে আসে। তার দোকান খুলতে বা তার কিছু সময় আগে হতে পারে।

তা দোকেন যে জিনিসগুলো আছে তা চাওয়ার কিছু জিনিস যেমন, চা পাতা, চাই, দুধ, আদা, কিছু বিস্কিট, কেতলি যে পানি গরম করা হয়, কিছু চায়ের সুবিধা।

দোকানদার আবার ৭০০০০ মত রিনি মানি তার কাছে লোকে ৭০ হাজার টাকা। সেই টাকা সে প্রতি সপ্তাহে পরিশোধ করে।

আতরদিন সে চাওয়া করে। মানুষের সাথে কথা বলতে হয়। একটা চায়ের দাম ৫ টাকা। ১০০ টাকা তাকে কিনতে ২০ টা। প্রতি দিন তাকে ৫০০ টাকা রোজগার করতে হলে ১০০টি চা কিনতে হবে। চায়ে ছাড়াও বিস্কিট সিগারেট ও কিনতে হয়। জাতি রাত ১০ টা পযন্ত চায়ের দোকানে কাজ করতে হয়।

এখন রাতের হিসাবে পালা। সে ক্রেডিন কত টাকা দাম করলো। তার মোট টাকা হল ১২৬০। তার বিনিময়ে মামাল বাবদ ৮০০ টাকা তার লাভ ৪৬০ টাকা।

এখন তার মালিকানা ৪ তার চারটি ছেলে মেয়ে স্কুলের ভাড়া তার ভিতরে ও কলম লাগিয়ে দিতে পারে আবারও খাতা খাতা। তারপর সদস্য সংখ্যা ১০ জন ৩ কেজি চাল সদস্য তারপর তরকারি এবং অন্যান্য মূল্য সহ ৩০০ টাকা বিনিময় হয়। পরে তার ওষুধের ছোট খরচ সহ দেওয়া হয় ১০০ থেকে ১৫০ মা তাকে মত।

এইভাবে তার জীবন তারপর প্রতিদিন যেভাবে এক দোকানে তা বিক্রি করতে হবে তা না হলে কম হতে পারে তাকে বাজার কম করতে। এমন দিন যেতে পারে না।

এই তো একজন চাওয়া বাজারদারে জীবন

Next Post
No Comment
Add Comment
comment url